More Categories



Islamic philosophy

Culture perverted genius behind the healthy development of culture

এই ব্লগটি সন্ধান করুন

Storman থেকে নেওয়া থিমের ছবিগুলি. Blogger দ্বারা পরিচালিত.

Islamic Life

Islamic Life
Makka Sharif

Translate

হস্তমৈথুনের অপকারিতা কী?

হস্তমৈথুনের কারণে দুই ধরনের সমস্যা হয়---(১)মানসিক সমস্যা। (২)শারীরিক সমস্যা। পুরুষ হস্তমৈথুন করলে প্রধান যেসব সমস্যায় ভুগতে পারে তার ম...

Featured Posts

বৃহস্পতিবার, ৯ জুলাই, ২০২০

হস্তমৈথুনের অপকারিতা কী?

- কোন মন্তব্য নেই
হস্তমৈথুনের অপকারিতা এবং ইসলাম কি বলে?

হস্তমৈথুনের কারণে দুই ধরনের সমস্যা হয়---(১)মানসিক সমস্যা। (২)শারীরিক সমস্যা।
পুরুষ হস্তমৈথুন করলে প্রধান যেসব সমস্যায় ভুগতে পারে তার মধ্যে একটি হল নপুংসকতা । অর্থাৎ ব্যক্তি যৌন সংগম স্থাপন করতে অক্ষম হয়ে যায়।পুরুষ হস্তমৈথুন করতে থাকলে সে ধীরে ধীরে নপুংসক হয়ে যায়।
আরেকটি সমস্যা হল অকাল বীর্যপাত । অর্থাৎ খুব অল্প সময়ে বীর্যপাত ঘটে।ফলে স্বামী তার স্ত্রীকে সন্তুষ্ট করতে অক্ষম হয়। বৈবাহিক সম্পর্ক বেশিদিন স্থায়ী হয় না।
আরো একটি সমস্যা হলে বীর্যে শুক্রাণুর সংখ্যা কমে যায়। তখন বীর্যে শুক্রাণুর সংখ্যা হয় ২০ মিলিয়নের কম। সন্তান জন্মদানে ব্যর্থতার দেখা দেয়। একজন পুরুষ যখন স্ত্রী গমন করেন তখন তার থেকে যে বীর্য বের হয় সে বীর্যে শুক্রাণুর সংখ্যা হয় ৪২ কোটির মত।
স্বাস্থ্যবিজ্ঞান মতে কোন পুরুষের থেকে যদি ২০ কোটির কম শুক্রাণু বের হয় তাহলে সে পুরুষ থেকে কোন সন্তান হয় না।অতিরিক্ত হস্তমৈথুন পুরুষের যৌনাঙ্গকে দুর্বল করে দেয়।
আর শরীরের অন্যান্য যেসব ক্ষতি হয়--
  1. পুরো শরীর দুর্বল হয়ে যায় এবং শরীর রোগ-বালাইয়ের যাদুঘর হয়ে যায়।
  2. চোখের ক্ষতি হয়।
  3. স্মরণ শক্তি কমে যায়।
  4. মাথা ব্যথা হয় ইত্যাদি আরো অনেক সমস্যা হয় হস্তমৈথুনের কারণে।
আরেকটি সমস্যা হল Leakage of semen। অর্থাৎ সামান্য উত্তেজনায় যৌনাঙ্গ থেকে তরল পদার্থ বের হয়। ফলে অনেক মুসলিম ভাই নামায পড়তে পারেন না। মহান আল্লাহ্‌ তা'আলার স্মরণ থেকে মুসলিমদের দূরে রাখে হস্তমৈথুন।
আর কোন নারী যখন স্বমেহন বা হস্তমৈথুন করে তখন তার Hymen (fold of mucous membrane partly closing the vagina in a virgin) break হওয়ার সম্ভাবনা বেড়ে যায়। অর্থাৎ তার কুমারীত্ব(Virginity)হারানোর সম্ভাবনা বেড়ে যায়। অনেকে স্বমেহন করতে গিয়ে কুমারীত্ব হারিয়ে ফেলে।
ফলে তার বিয়ে করতে সমস্যা হয়। বিয়ের পর স্বামী তার এ অবস্থা দেখে তাকে সন্দেহ করে তালাক দেয়। তাই হস্তমৈথুন নারীদের অনেক বড় সমস্যার সৃষ্টি করে।

মেয়েরাই জাহান্নামে বেশি যাবে কেন?

- কোন মন্তব্য নেই
মেয়েরাই জাহান্নামে বেশি যাবে কেন?

সাধারনত মেয়েদের জান্নাতে যাওয়া তুলনামূলক সহজ কারন ওদের প্রেসার কম, সংসারের দায়িত্ব, রোজগার করা কিংবা সামাজিক সকল ঝামেলা গুলা পেহাতে হয়না যা ছেলেদের করতে হয়, ওরা শুধুমাত্র সংসার দেখলে এবং সৎ থাকলে ও ধর্মিয় কাজ গুলা করলেই জান্নাত তবু তারাই বেশি জাহান্নাম এ যাবে এর কারন উধঘাটনের চেষ্টা করছি:

হাদীসে এসেছে-
عن أسامة بن زيد رضي الله عنهما عن النبي صلى الله عليه وسلم قال: قمت على باب الجنة ، فكان عامة من دخلها المساكين ، وأصحاب الجد محبوسون ، غير أن أصحاب النار قد أمر بهم إلى النار ، وقمت على باب النار فإذا عامة من دخلها النساء.
উসামা ইবনে যায়েদ রা. থেকে বর্ণিত, তিনি বলেন, নবী করীম সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেছেন: আমি জান্নাতের গেটে দাড়ালাম, দেখলাম যারা তাতে প্রবেশ করেছে তারা অধিকাংশ ছিল দুনিয়াতে দরিদ্র অসহায়। আর ধনী ও প্রভাবশালীদের আটকে দেয়া হয়েছে। তবে তাদের মধ্যে যাদের জাহান্নামে যাওয়ার ফয়সালা হয়ে গেছে তাদের কথা আলাদা। আর আমি জাহান্নামের প্রবেশ পথে দাড়ালাম। দেখলাম, যারা প্রবেশ করছে তাদের অধিকাংশ নারী।
(বর্ণনায় বুখারী:৩০১৪ ও মুসলিম)

আল্লাহতালা মেয়েদের বলেন,
তোমরা সগৃহে অবস্থান কর, প্রাচীন জাহেলি যুগের নারীদের মত নিজেদের প্রদরশন করোনা" ( আহযাব ৩৩)৷
তোমরা তাদের নিকট কিছু চাইলে পরদার আড়াল থেকে চাও ৷ এটা তোমাদের এবং তাদের অন্তরের জন্য অধিকতর পবিত্রতার কারন "
( আহযাব ৫৩) ৷
"হে নবী ! তুমি ঈমানদার নারীদের বলে দাও , তারা যেন তাদের দৃষ্টিকে নত রাখে ও তাদের লজ্জাস্থানের হিফাযত করে ৷
তারা যেন যা সাধারনতঃ প্রকাশমান থাকে তা ব্যতীত চাদের সৌন্দয প্রকাশ না করে ৷ তাদের গ্রীবা (স্তন) ও গলদেশে চাদর(ওড়না) দ্বারা ঢেকে রাখে "
(নূর ৩১)

সুরা আহযাব এ আল্লাহ মেয়েদের বলেন,
তোমরা পরপুরুষ এর সাথে কোমল ও আকর্ষনিয় ভাঙ্গিতে কথা বলনা করন এতে দুশ্চরিত্র লোকজন তোমাকে নিয়ে কু বাসনা করবে!

কিন্তু মেয়ে রা কি তা মানে? সারাক্ষণ ই তো ফোন ফেসবুক মেসেন্জার এ কত মধুর আলাপ করেন, কত পুরুষ এট সাথে কত রং ঢং এ কথা বলেন? তখন সে ছেলেরা তাকে খারাপ মেয়ে মনে করে চান্স নিতে যায় তখনি বিশ্রী ঘটনা ঘটে!
আর আল্লাহতালার আদেশ অমান্যকারী কি জান্নাতে যাবে?

রাসুল সা:বলেছেন,
যারা গরুর লেজ সদৃশ বেত দ্বারা মানুষকে প্রহার করে এবং যে সব নারী এত পাতলা পোশাক পরিধান করে যে তার ভেতর দিয়ে শরীরের অংশ দেখা যায় এবং উটের কুঁজের মতন কেশ বিন্যাস করবে। এ নারী জান্নাতের সুঘ্রাণও পাবে না, যা বহুদূর থেকে পাওয়া যায়।''
[সহীহ মুসলিম হাদিস নং: ২১২৭,মুসনাদে আহমাদ, হাদীস:৮৬৬৫]

রসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন-
“কোনো পুরুষ কোনো নারীর সাথে নির্জনে মিলিত হলে নিঃসন্দেহে তাদের তৃতীয়জন হয় শয়তান।(অর্থাৎ তখন শয়তান তাদের মনে কুমন্ত্রণা দেয়)।”
(জামে তিরমিযী,হাদীস : ১১৭১)
অথচ আজকাল মেয়েরা প্রেমের নামে কি সব নির্লজ্জতা করছে সবাই জানেন?

রাসুল(সঃ) বলেন, নারী হল গোপনীয় সত্ত্বা।যখন সে ঘর থেকে বের হয় তখন শয়তান তার দিকে দৃষ্টি উচু করে তাকাতে থাকে। (তিরমিযি১/২২২)

কিন্তু মেয়েরা রংঢং করে বেপর্দা হয়ে ঘুড়ে বেড়ায়, নিজেদের রুপ দেখিয়ে বেড়ায়, যখন কেউ তাদের নিয়ে অশ্লীল মন্তব্য করে তখন তারা খুশি হয়!! পার্লারে গিয়ে সাজুগুজু করে বের হলে যদি পরিচিত লোক জন তাকে অশ্লীল মন্তব্য না করে,যেমন তোমাকে খুব সেক্সি লাগছে! তোমাকে খুব হট লাগছে! ওহ ইউ আর লুকিং সো হট এন্ড সেক্সি! এমন বাজে মন্তব্য না করলেও ওরা রাগ করে!নাউজুবিল্লা!
একটা প্রশ্ন?
ধরুন আপনি যদি কারো টাকা আত্মসাৎ করেন সেটা পাপ বাট আপপনার লাভ হল!
কারো সাথে সেক্স করলেন লাভ হল যে মজা পেলেন!
কারো সম্পত্তি দখল করলে তাও লাভ হল!যদিও জাহান্নামের সাস্থি ভোগ করবেন কিন্তু এই যে রাস্তায়য় বেপর্দা হয়েয়ে নিজের সুঢৌল স্তন, সুউচ্চ হিপ ও সেক্সি নাভি, উরু মানুষকে দেখিয়ে লক্ষ লক্ষ ছেলেদের মাথা নষ্ট করছ?
কখনো বা রেপ হচ্ছ আর সব ছেলেরা তোমাকে কল্পনা করে যখন গোপন পাপ করছে বা তোমাকে কামনা করছে এই সবব পাপ তোমার এবং তোমার বাবা ও স্বামীর নামেও লেখা হচ্ছে!

একবার ভাব তো তোমার কারনেরনে তুমি নিজে,বাবা,স্বামী ও সারাজীবন যে লক্ষ লক্ষ ছেলে তোমাকে দেখে বাজে কামনা করছে সব লোক জাহান্নামী!
আর ফেসবুকে যে বেপর্দা ফটো দিচ্ছ? সমগ্র বিশ্বে তা ভাইড়াল হচ্ছে, কত কোটি কোটি ছেলে দেখছে ও পাপ করছে? হিসেব করেছ? কি লাভ হচ্ছে তোমার?
শুধু শুধু জাহান্নামের পথ তৈরী করছ!
মেয়ে তুমি এত বোকা কেন?

ইবনে উমার রাদিয়াল্লাহু আনহু হতে বর্ণিত, একদা নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম [মহিলাদেরকে সম্বোধন করে] বললেন,
‘‘হে মহিলা সকল! তোমরা সাদকাহ-খয়রাত করতে থাক ও অধিকমাত্রায় ইস্তিগফার কর। কারণ আমি তোমাদেরকে জাহান্নামের অধিকাংশ অধিবাসীরূপে দেখলাম।’’ একজন মহিলা নিবেদন করল, ‘আমাদের অধিকাংশ জাহান্নামী হওয়ার কারণ কি? হে আল্লাহর রসূল!’ তিনি বললেন, ‘‘তোমরা অভিশাপ বেশি কর এবং নিজ স্বামীর অকৃতজ্ঞতা কর। বুদ্ধি ও ধর্মে অপূর্ণ হওয়া সত্ত্বেও বিচক্ষণ ব্যক্তির উপর তোমাদের চাইতে আর কাউকে বেশি প্রভাব খাটাতে দেখিনি।’’ মহিলাটি আবার নিবেদন করল, ‘বুদ্ধি ও ধর্মের ক্ষেত্রে অপূর্ণতা কি?’ তিনি বললেন, ‘‘দু’জন নারীর সাক্ষ্য একজন পুরুষের সাক্ষ্য সমতুল্য। আর [প্রসবোত্তর খুন ও মাসিক আসার] দিনগুলিতে মহিলা নামায পড়া বন্ধ রাখে।’’ (মুসলিম) [1]

[1] সহীহুল বুখারী ৩০৪, ১৪৬২, মুসলিম ৭৯, ৮০, নাসায়ী ১৫৭৬, ১৫৭৯, আবূ দাউদ ৪৬৭৯, ইবনু মাজাহ ১২৮৮, ৪০০৩, আহমাদ ৫৩২১, ১০৯২২, ১০৯৮৮, ১১১১৫ হাদিসের মানঃ সহিহ (Sahih)

ইবনু ‘আববাস (রাযি.) হতে বর্ণিত। তিনি বলেন, নাবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেনঃ আমাকে জাহান্নাম দেখানো হয়। (আমি দেখি), তার অধিবাসীদের বেশির ভাগই নারীজাতি; (কারণ) তারা কুফরী করে। জিজ্ঞেস করা হল, ‘তারা কি আল্লাহর সঙ্গে কুফরী করে?’ তিনি বললেনঃ ‘তারা স্বামীর অবাধ্য হয় এবং অকৃতজ্ঞ হয়।’ তুমি যদি দীর্ঘদিন তাদের কারো প্রতি ইহসান করতে থাক, অতঃপর সে তোমার সামান্য অবহেলা দেখতে পেলেই বলে ফেলে, ‘আমি কক্ষণো তোমার নিকট হতে ভালো ব্যবহার পাইনি।’
(বুখারি-৪৩১,৭৪৮,১০৫২,৩২০২,৫১৯৭; মুসলিম ৮/১ হাঃ ৮৮৪, আহমাদ ৩০৬৪) ( প্রকাশনীঃ ২৮,ইসলামী ফাউন্ডেশনঃ ২৮)

♪♪♪স্ত্রী ও মেয়ে পর্দা না করলে পিতা/স্বামীর নিশ্চিত জাহান্নামী :
রাসূল (সাঃ) বলেছেনঃ বেহেশ এর দরজায় লিখা আছে,
আদ দাইয়ুসু লা ইয়াদখুলুল জান্নাহ।
‘দাইয়ূস কখনোই জান্নাতে প্রবেশ করবে না’।
(নাসাঈঃ ২৫৬২, আহমাদ, মিশকাতঃ ৩৬৫৫; সহীহুল জামেঃ ৩০৫২)

সাহাবায়ে কেরাম অত্যন্ত ভিত হয়ে বললেন,ইয়া রাসুলউল্লাহ,
★দাইয়ুস কে?
দাইয়ুস হল সেই ব্যক্তি যার স্ত্রী কন্য পর্দা করেনা, অশ্লীলতা করে বেড়ায়।
রাসূল (সাঃ) বলেছেন:

★★★"তিন(৩) প্রকার লোকদের জন্য আল্লাহপাক জান্নাতকে হারাম করে দিয়েছেন। অনবরত মদ পানকারী, পিতা-মাতার অবাধ্য ব্যক্তি এবং "দাইয়ুস" এমন ব্যক্তি যে তার পরিবারের অশ্লীলতাকে মেনে নেয়"।
***আহমাদ, সাহীউল জামে: ৩০৪৭।

আবু হুরায়ররা (রাদিআল্লাহু আনহু) হতে বর্ণিত, রাসুলুল্লাহ (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম) বলেছেন, "মহান আল্লাহ ও শেষ দিবসের প্রতি যে নারী ঈমান রাখে, তার মাহরামের সঙ্গ ছাড়া একাকিনী এক দিন এক রাতের দূরত্ব সফর করা বৈধ নয়।’’
.
[সহীহ বুখারীঃ হাদীস ১০৮৮, সহীহ মুসলিমঃ ১৩৩৯, জামে তিরমিযীঃ হাদীস ১০৭০, সুনানে আবু দাউদঃ হাদীস ১৭২৩, ইবনে মাজাহঃ হাদীস ২৮৯৯, মুসনাদে আহমদঃ হাদীস ৭১৮১, ৭৩৬৬, ৮২৮৪, ৮৩৫৯, ৯১৮৫, ৯৩৭৪, ৯৮৪৮, ১০০২৯, ১০১৯৭, মুওয়াত্তা মালিকঃ হাদীস ১৮৩৩]

দেখা যাচ্ছে মহিলারা তাদের নির্বুদ্ধিতা ও অপূর্নতা সত্তেও নিজেদের বেশি পন্ডিত ভাবে, স্বামীর সাথে দুর্ব্যবহার করে সামান্য কিছুর অভাব হলেই,বলে যে তোমার সংসারে এসে আমার জীবন শেষ,আমি বলেলেই তোমার সংসার করছি নয়তো তোমার মত বলদের সংসার কোন মেয়ে করত? যে বাবা ও স্বামী তাদের এত কষ্ট করে,মাথার ঘাম পায়ে ফেলে উপার্জন করে,তাদের লালন পালন করে সে বাবা ও স্বামীর ই অবধ্যতা করে, বেহায়াপনা করে,বেপর্দা হয়ে চলে যে কারনে নিজেরা ও জাহান্নামী সাথে বাবা ও স্বামী কেও জাহান্নামে পাঠানোর ব্যবস্থা করে!! এজন্য কি পুরুষ রা এত কষ্ট করে তাদের মুখে হাসি ফোটানোর জন্য?
বাবা এবং স্বামী কে কি তারা এতটাই ঘৃনা করে যে তারা অন্যের দেখাদেখি অশ্লীলতার প্রতিযোগিতা করে তাদের জাহান্নামে পাঠানোর প্রতিযোগিতা করে?

মঙ্গলবার, ২৫ সেপ্টেম্বর, ২০১৮

কোন কোন মহিলা ঋতু বন্ধের পরেও গোসল করতে দেরি করে। অতঃপর যখন গোসলকরে, তারপর থেকে নামায পড়তে শুরু করে। তাঁদের এমন কাজ কি বৈধ? যেমন এক মহিলার আসরের সময় খুন বন্ধ হল। অতঃপর নিশ্চিত হওয়ার অপেক্ষায় থেকে রাত্রের গোসল করল না। পরদিন দুপুরে গোসল করে যোহরের নামায পড়ল। গোসল করার পূর্বে যে নামাযগুলো ছেড়ে দিল, সেগুলি কি মাফ?

- কোন মন্তব্য নেই

কোন কোন মহিলা ঋতু বন্ধের পরেও গোসল করতে দেরি করে। অতঃপর যখন গোসলকরে, তারপর থেকে নামায পড়তে শুরু করে। তাঁদের এমন কাজ কি বৈধ? যেমন এক মহিলার আসরের সময় খুন বন্ধ হল। অতঃপর নিশ্চিত হওয়ার অপেক্ষায় থেকে রাত্রের গোসল করল না। পরদিন দুপুরে গোসল করে যোহরের নামায পড়ল। গোসল করার পূর্বে যে নামাযগুলো ছেড়ে দিল, সেগুলি কি মাফ?

অবশ্যই মাফ নয়। তাঁর উচিৎ, যথাসময়ে গোসল করে নামায শুরু করা। কোন বৈধ কারণে যদি গোসল করতে দেরিও হয়, খুন বন্ধ হওয়ার পর থেকে যে নামায ছুটে গেছে, সেগুলো ক্বাযা পড়তে হবে। নামায নিজের ইচ্ছামতো পড়ার জিনিস নয়। মিথ্যা ওজর দিয়ে এড়িয়ে গিয়ে সন্মান বাঁচানোর জিনিস নয়। মহান আল্লাহ্‌র কাছে হিসাব লাগবে। মানুষকে ঠকানো গেলেও, তাকে ঠকানো যাবে না। তিনি বলেছেন, “তাঁদের পর এল অপদার্থ পরবর্তীগন, তাঁরা নামায নষ্ট করল ও প্রবৃত্তিপরায়ণ হল; সুতরাং তাঁরা অচিরেই অমঙ্গল প্রত্যক্ষ করবে।”(মারয়্যামঃ ৫৯)
“সুতরাং পরিতাপ সেই নামায আদায়কারীদের জন্য; যারা তাঁদের নামাযে অমনোযোগী। যারা লোক প্রদর্শন (করে তা আদায়) করে।” (মাঊনঃ ৪-৬)

অপবিত্র অবস্থায় কি কুরআন পড়া জায়েয?

- কোন মন্তব্য নেই

অপবিত্র অবস্থায় কি কুরআন পড়া জায়েয?

অপবিত্রতা দুই শ্রেণীরঃ ছোট অপবিত্রতা, যাতে উযূ জরুরী হয় এবং বড় অপবিত্রতা, যাতে গোসল জরুরী হয়। ছোট অপবিত্র অবস্থায় থাকলে কুরআন স্পর্শ না করে মুখস্থ পড়া জায়েয। আর বড় অপবিত্র অবস্থায় কুরআন পড়া জায়েয নয়। অবশ্য এ অবস্থায় কুরআনী আয়াতের যিকর যেমন, “বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহিম, ইন্না লিল্লাহি অইন্না ইলাইহি রাজিঊন” ইত্যাদি পড়া যায়। ১১৫ (ইবনে ঊষাইমীন)
হযরত আলী (রঃ) বলেন, “বড় নাপাকির অবস্থা ছাড়া অন্যান্য অবস্থায় আল্লাহ্‌র রাসুল (সঃ) আমাদেরকে কুরআন পড়াতেন।” ১১৬ (আহমাদ ৬২৭, তিরমিযী ১৩১ নং, আলবাণীর নিকট হাদীসটি যয়ীফ)   

রবিবার, ২৩ জুলাই, ২০১৭

হজ্জ্বে মিকাতের মাসআলা

- কোন মন্তব্য নেই

প্রতিদিনের মাস'আলা মাসায়েল / প্রশ্নোত্তর

গ্রন্থঃ ফাতাওয়া আরকানুল ইসলাম  | রচনা/অনুবাদ/সংকলনঃ শাইখ মুহাম্মাদ বিন সালিহ আল-উসাইমীন (রহঃ)

(৪৬৭) কোন ব্যক্তি যদি নিজ দেশ থেকে জেদ্দা সফর করে অতঃপর ওমরা আদায় করার ইচ্ছা করে। সে কি জেদ্দা থেকেই ইহরাম বাঁধবে?

এ মাসআলাটির দু’টি অবস্থাঃ


প্রথমঃ লোকটি ওমরার নিয়ত না করে অন্য কোন উদ্দেশ্যে বা কাজে জেদ্দা সফর করেছে। কিন্তু সেখানে যাওয়ার পর ওমরা করার ইচ্ছা হয়েছে, তবে সে জেদ্দা থেকেই ইহরাম বাঁধবে। এতে কোন অসুবিধা নেই। কেননা আবদুল্লাহ্‌ বিন আব্বাস (রাঃ)এর হাদীছে মীক্বাতের আলোচনায় বলা হয়েছে, “যে ব্যক্তি এই মীক্বাত সমূহের মধ্যে অবস্থান করে, সে যেখানে আছে সেখান থেকেই ইহরাম বাঁধবে। এমনকি মক্কাবাসীগণ মক্কা থেকেই ইহরাম বাঁধবে।”


দ্বিতীয়ঃ দৃঢ়ভাবে ওমরার নিয়ত করেই জেদ্দা সফর করেছে। তাহলে যে মীক্বাতের নিকট দিয়ে গমণ করবে তাকে অবশ্যই সেখান থেকে ইহরাম বাঁধতে হবে। জেদ্দা থেকে ইহরাম বাঁধা জায়েয হবে না। কেননা জেদ্দার অবস্থান মীক্বাতের সীমানার মধ্যে। নবী (ছাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম) থেকে প্রমাণিত হয়েছে, তিনি মীক্বাতের বর্ণনা দিতে গিয়ে বলেন, هُنَّ لَهُنَّ وَلِمَنْ أَتَى عَلَيْهِنَّ مِنْ غَيْرِهِنَّ مِمَّنْ أَرَادَ الْحَجَّ وَالْعُمْرَةَ  “এগুলো স্থান সেখানকার অধিবাসীদের জন্য এবং যারা এর বাইরে থাকে সেখান দিয়ে যেতে চায় তাদের জন্য ইহরাম বাঁধার মীক্বাত- যারা হজ্জ ও ওমরা করার ইচ্ছা পোষণ করে।”


যদি জেদ্দা থেকে ইহরাম বাঁধে এবং মক্কা প্রবেশ করে, তবে বিদ্বানদের মতে তাকে ফিদ্‌ইয়া স্বরূপ মক্কায় একটি কুরবানী করতে হবে এবং তার গোস্ত মক্কার ফক্বীর-মিসকীনদের মাঝে বিতরণ করে দিবে। তাহলেই তার ওমরা বিশুদ্ধ হয়ে যাবে।


জেদ্দা যাওয়ার আগে যদি ওমরার নিয়ত করে থাকে এবং বিনা ইহরামে জেদ্দা প্রবেশ করে, তবে নিকটবর্তী কোন মীকাতে ফেরত গিয়ে সেখান থেকে ইহরাম বাঁধবে। এতে কোন ফিদ্‌ইয়া লাগবে না।

বৃহস্পতিবার, ২০ জুলাই, ২০১৭

বিভিন্ন পদে চাকুরী খবর

- কোন মন্তব্য নেই
 বিভিন্ন পদে চাকুরী খবর পেতে নিয়মিত চোখ রাখুন আমাদের সাইটে






বৃহস্পতিবার, ১৫ জুন, ২০১৭

যানবাহন এবং সফরের দোয়া

- কোন মন্তব্য নেই
দৈনন্দিন জীবনে ইসলাম
বিভিন্ন প্রকার আমল
যানবাহনের দোয়া

যে কোন যানবাহনে উঠার সময় প্রথমে ডান পা রেখে বিস্মিল্লাহ্ পুরা পাঠ করবে। তারপর তিনবার “আলহামদুলিল্লাহ্” তিনবার “আল্লাহুআকবার” বলে নিম্নোক্ত দোয়া পাঠ করবে।

“সুবহানাল্লাজী ছাখ্খারলানা হাজা ওয়ামা কুন্না লাহু মুক্বরিনীন ওয়া ইন্না ইলা রব্বিনা লামুন ক্বলিবুন।

অত:পর তিনবার “সুবহানাল্লাহ” বলে

নিম্নলিখিত দোয়া পাঠ করে আকাশের দিকে তাকিয়ে মুচুকি হাসি দিবে। “সুবহানাকা ইন্নি যালামতু নাফসি ফাগফিরলি ইন্নাহু লা ইয়াগফিরুজ্জুনুবা ইল্লা আনতা।

সফর অবস্থায়ঃ আল্লাহুম্মা আনতাচ্ছাহিবু ফিচ্ছফরি ওয়াল খলিফাতু ফিল আহ্লি আল্লাহুম্মাছ হাবনা ফিচ্ছফরি ওয়াখ লুফনা ফি আহলি।