More Categories



Culture perverted genius behind the healthy development of culture

এই ব্লগটি সন্ধান করুন

Storman থেকে নেওয়া থিমের ছবিগুলি. Blogger দ্বারা পরিচালিত.

Islamic Life

Islamic Life
Makka Sharif

Translate

হস্তমৈথুনের অপকারিতা কী?

হস্তমৈথুনের কারণে দুই ধরনের সমস্যা হয়---(১)মানসিক সমস্যা। (২)শারীরিক সমস্যা। পুরুষ হস্তমৈথুন করলে প্রধান যেসব সমস্যায় ভুগতে পারে তার ম...

মঙ্গলবার, ২৫ সেপ্টেম্বর, ২০১৮

কোন কোন মহিলা ঋতু বন্ধের পরেও গোসল করতে দেরি করে। অতঃপর যখন গোসলকরে, তারপর থেকে নামায পড়তে শুরু করে। তাঁদের এমন কাজ কি বৈধ? যেমন এক মহিলার আসরের সময় খুন বন্ধ হল। অতঃপর নিশ্চিত হওয়ার অপেক্ষায় থেকে রাত্রের গোসল করল না। পরদিন দুপুরে গোসল করে যোহরের নামায পড়ল। গোসল করার পূর্বে যে নামাযগুলো ছেড়ে দিল, সেগুলি কি মাফ?

- কোন মন্তব্য নেই

কোন কোন মহিলা ঋতু বন্ধের পরেও গোসল করতে দেরি করে। অতঃপর যখন গোসলকরে, তারপর থেকে নামায পড়তে শুরু করে। তাঁদের এমন কাজ কি বৈধ? যেমন এক মহিলার আসরের সময় খুন বন্ধ হল। অতঃপর নিশ্চিত হওয়ার অপেক্ষায় থেকে রাত্রের গোসল করল না। পরদিন দুপুরে গোসল করে যোহরের নামায পড়ল। গোসল করার পূর্বে যে নামাযগুলো ছেড়ে দিল, সেগুলি কি মাফ?

অবশ্যই মাফ নয়। তাঁর উচিৎ, যথাসময়ে গোসল করে নামায শুরু করা। কোন বৈধ কারণে যদি গোসল করতে দেরিও হয়, খুন বন্ধ হওয়ার পর থেকে যে নামায ছুটে গেছে, সেগুলো ক্বাযা পড়তে হবে। নামায নিজের ইচ্ছামতো পড়ার জিনিস নয়। মিথ্যা ওজর দিয়ে এড়িয়ে গিয়ে সন্মান বাঁচানোর জিনিস নয়। মহান আল্লাহ্‌র কাছে হিসাব লাগবে। মানুষকে ঠকানো গেলেও, তাকে ঠকানো যাবে না। তিনি বলেছেন, “তাঁদের পর এল অপদার্থ পরবর্তীগন, তাঁরা নামায নষ্ট করল ও প্রবৃত্তিপরায়ণ হল; সুতরাং তাঁরা অচিরেই অমঙ্গল প্রত্যক্ষ করবে।”(মারয়্যামঃ ৫৯)
“সুতরাং পরিতাপ সেই নামায আদায়কারীদের জন্য; যারা তাঁদের নামাযে অমনোযোগী। যারা লোক প্রদর্শন (করে তা আদায়) করে।” (মাঊনঃ ৪-৬)

অপবিত্র অবস্থায় কি কুরআন পড়া জায়েয?

- কোন মন্তব্য নেই

অপবিত্র অবস্থায় কি কুরআন পড়া জায়েয?

অপবিত্রতা দুই শ্রেণীরঃ ছোট অপবিত্রতা, যাতে উযূ জরুরী হয় এবং বড় অপবিত্রতা, যাতে গোসল জরুরী হয়। ছোট অপবিত্র অবস্থায় থাকলে কুরআন স্পর্শ না করে মুখস্থ পড়া জায়েয। আর বড় অপবিত্র অবস্থায় কুরআন পড়া জায়েয নয়। অবশ্য এ অবস্থায় কুরআনী আয়াতের যিকর যেমন, “বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহিম, ইন্না লিল্লাহি অইন্না ইলাইহি রাজিঊন” ইত্যাদি পড়া যায়। ১১৫ (ইবনে ঊষাইমীন)
হযরত আলী (রঃ) বলেন, “বড় নাপাকির অবস্থা ছাড়া অন্যান্য অবস্থায় আল্লাহ্‌র রাসুল (সঃ) আমাদেরকে কুরআন পড়াতেন।” ১১৬ (আহমাদ ৬২৭, তিরমিযী ১৩১ নং, আলবাণীর নিকট হাদীসটি যয়ীফ)