কোন কোন মহিলা ঋতু বন্ধের পরেও গোসল করতে দেরি করে। অতঃপর যখন গোসলকরে, তারপর থেকে নামায পড়তে শুরু করে। তাঁদের এমন কাজ কি বৈধ? যেমন এক মহিলার আসরের সময় খুন বন্ধ হল। অতঃপর নিশ্চিত হওয়ার অপেক্ষায় থেকে রাত্রের গোসল করল না। পরদিন দুপুরে গোসল করে যোহরের নামায পড়ল। গোসল করার পূর্বে যে নামাযগুলো ছেড়ে দিল, সেগুলি কি মাফ?
অবশ্যই মাফ নয়। তাঁর উচিৎ, যথাসময়ে গোসল করে নামায শুরু করা। কোন বৈধ কারণে যদি গোসল করতে দেরিও হয়, খুন বন্ধ হওয়ার পর থেকে যে নামায ছুটে গেছে, সেগুলো ক্বাযা পড়তে হবে। নামায নিজের ইচ্ছামতো পড়ার জিনিস নয়। মিথ্যা ওজর দিয়ে এড়িয়ে গিয়ে সন্মান বাঁচানোর জিনিস নয়। মহান আল্লাহ্র কাছে হিসাব লাগবে। মানুষকে ঠকানো গেলেও, তাকে ঠকানো যাবে না। তিনি বলেছেন, “তাঁদের পর এল অপদার্থ পরবর্তীগন, তাঁরা নামায নষ্ট করল ও প্রবৃত্তিপরায়ণ হল; সুতরাং তাঁরা অচিরেই অমঙ্গল প্রত্যক্ষ করবে।”(মারয়্যামঃ ৫৯)
“সুতরাং পরিতাপ সেই নামায আদায়কারীদের জন্য; যারা তাঁদের নামাযে অমনোযোগী। যারা লোক প্রদর্শন (করে তা আদায়) করে।” (মাঊনঃ ৪-৬)
“সুতরাং পরিতাপ সেই নামায আদায়কারীদের জন্য; যারা তাঁদের নামাযে অমনোযোগী। যারা লোক প্রদর্শন (করে তা আদায়) করে।” (মাঊনঃ ৪-৬)
0 on: "কোন কোন মহিলা ঋতু বন্ধের পরেও গোসল করতে দেরি করে। অতঃপর যখন গোসলকরে, তারপর থেকে নামায পড়তে শুরু করে। তাঁদের এমন কাজ কি বৈধ? যেমন এক মহিলার আসরের সময় খুন বন্ধ হল। অতঃপর নিশ্চিত হওয়ার অপেক্ষায় থেকে রাত্রের গোসল করল না। পরদিন দুপুরে গোসল করে যোহরের নামায পড়ল। গোসল করার পূর্বে যে নামাযগুলো ছেড়ে দিল, সেগুলি কি মাফ?"